WELCOME TO "PUTRA INTERNATIONAL CONSULTANCY"



                                                  
                ( মালেয়শিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা ও জব ভিসা প্রসেস করার আদর্শ প্রতিষ্ঠান )
                      
Our Gallery: 


                                                         আমাদের পরিচিতিঃ
২০ বছরের বিশ্বস্থ প্রতিষ্ঠান । আমাদের রয়েছে বাংলাদেশ ও মালেয়শিয়াতে স্টুডেন্ট ভিসার বিশ্বস্থ প্রতিষ্ঠান।অতি অল্প সময়ে ও সহজ পদ্ধতিতে আমরা কাজ করে থাকি। 


আমাদের সেবা সমূহঃ 

১. স্টুডেন্ট ভিসা: আমাদের স্টডেন্ট ভিসার প্রসেস করার সর্বোচ্চ সময় ১ মাস.


প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র:  ক) ডিজিটাল পাসপোর্ট ( অবশ্যই সর্বনিন্ম ১ বছরের মেয়াদ থাকতে হবে ).


খ) পাসপোর্ট সাইজ ফটো ( ১.৫*২.১)

গ) এসএসসি সার্টিফিকেট ও মার্কশীট.

গ) মেডিকেল ফিটনেস সার্টিফিকেট ( অবশ্যই মালেয়শিয়ার অনুমোদিত বাংলাদেশে অবস্থিত মেডিকেল সমূহে ).

ঘ) সার্টিফিকেট অনুযায়ী বয়স সর্বোচ্চ ৩০ বছর থাকতে হবে।


২. কোম্পানী ভিসাঃ 
ক) আমাদের কোম্পানী ভিসার প্রসেজিং সময় ১মাস ১৫ দিন।

খ) ডিজিটাল পাসপোর্ট  ( অবশ্যই সর্ব নিন্ম ১ বছরের মেয়াদ থাকতে হবে ).

গ) পাসপোর্ট সাইজ ফটো ( ১,৫*২,১)





     Our Company Photo And Video Gallery




                                                           













Our Successfully Passengers: 




Our Address:


Bangladesh Office:
Putra International Consultancy
Mohammad Iqbal Hossain ( Consultant )
Jalkuri ( Sikder Bari Pul ), Siddhirganj,Narayanganj City Corporation.
Mob:0088-01712959782
E-mail: putrainternational06@gmail.com
           digantapharmacy@gmail.com
Web: http://putraconsultancy.blogspot.com/

Malaysia Office:
Putra International Consultancy
S.M Shakil Ahmmed ( Owner, And Consultant )
Pelangi, Damansara,(47810),Selangore, Malaysia
Mob:0060-1112835358
E-mail: shakil_ukrain@yahoo.com
           shakilnarayangonj@gmail.com
Web: http://putraconsultancy.blogspot.com/



Our Map / Location:


 






How Can You Apply In Malaysian Visa For Truism.

মালয়েশিয়া সরকার প্রধানত দুধরনের ভিসা দেয়


  রেফারেন্স ছাড়া ভিসা (Visa Without Reference, VWTR): বিভিন্ন দেশে মালয়েশীয় মিশন থেকে এ ধরনের ভিসা ইস্যু করা হয়।
রেফারেন্স সহকারে দেয়া ভিসা (Visa with reference, VWR): মালয়েশীয় ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্টের অনুমোদনের মাধ্যমে ভিসা ইস্যু করা হয়।

কিছু বিশেষ তথ্য
·         মালয়েশিয়া প্রবেশের আগেই মালয়েশিয়া কনস্যুলেট বা দূতাবাস থেকে ভিসা সংগ্রহ  করতে হবে।
·         কেবলমাত্র বিমানবন্দরের মাধ্যমে মালয়েশিয়া প্রবেশ করা যায়।
·         মালয়েশীয় ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্টের মহাপরিচালক বা উপ মহাপরিচালকের অনুমোদন ছাড়া সোস্যাল বা বিজনেস কার্ডের মেয়াদ বাড়ানো যায় না।

রেফারেন্স ছাড়া ভিসার শর্ত
·         রেফারেন্স ছাড়া ইস্যু করা ভিসার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১৪ দিন অবস্থানের অনুমতি দেয়া হয়মেয়াদ বৃদ্ধির কোন সুযোগ নেই। আর ট্রানজিট ভিসার মেয়াদ অনেক কম থাকে।
·         যিনি মালয়েশিয়া ভ্রমণে যাচ্ছেন তিনি কোন দেশ থেকে যাচ্ছেন বা তিনি যে দেশে বসবাস করেন সে দশে ফেরার বিমান টিকেট থাকতে হবে। অবশ্য যদি মালয়েশিয়া ভ্রমণের পর অন্য দেশে যাওয়ার পরিকল্পনা থাকে তবে সে দেশে যাওয়ার বিমান টিকেট দেখালেই হবে।

রেফারেন্সসহ ভিসার শর্ত
·         কেবলমাত্র ব্যবসা ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত ক্ষেত্রে এই  ভিসা ইস্যু করা হয়।
·         ভ্রমণটি মালয়োশীয় কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে স্পন্সর করতে হবে। যে প্রতিষ্ঠান স্পন্সর করবে সেটিকে অবশ্যই একটি প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান হতে হবে এবং ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্টে ফর্ম ৯, ২৪ এবং ৪৯ জমা দিতে হবে।
·         স্পন্সরকে জনপ্রতি দুই হাজার মালয়েশীয় রিঙ্গিত জামানত হিসেবে জমা দিতে হবে।
·         ভ্রমণকারী সর্বোচ্চ ৩০ দিন অবস্থান করতে পারবেন এবং মেয়াদ বাড়ানোর সুযোগ নেই।


মালয়েশিয়ায় ভিসা আবেদনের জন্য যেসব কাগজপত্র লাগবে

ভিসা আবেদন ফরমটি www.imi.gov.my সাইট থেকে ডাউনলোড করে নিয়ে যথাযথভাবে পূরণ করে জমা দিতে হবে। সরাসরি ভিসা আবেদন গ্রহণ করা হয় না। ২৫টি অনুমোদিত এজেন্সীর মাধ্যমে ভিসা আবেদনপত্রটি জমা দিতে হবে। আর ভিসা ইস্যু করার বিষয়টি দূতাবাসের ওপর নির্ভরশীল।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদি:
·         সাদা পটভূমিতে (ব্যাকগ্রাউন্ড) দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি; ছবিগুলোর স্টুডিও প্রিন্ট হতে হবে।
·         পাসপোর্টের মেয়াদ অন্তত ৬ মাস হতে হবে এবং পাসপোর্টে অন্তত তিনটি ধারাবাহিক খালি পৃষ্ঠা থাকতে হবে।
·         পাসপোর্টের ফটোকপি ও মূলকপি।
·         আগে মালয়েশিয়া ভ্রমণ করে থাকলে ভিসার কপি।
·         ফিরতি বিমান টিকেটের কপি।
·         আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ হিসেবে অন্তত তিন মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট, সাথে ব্যাংক সলভেন্সি স্টেটমেন্ট। বাংলাদেশর বাইরে অবস্থানরতদের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড।
·         ভ্রমণের কারণ উল্লেখ করে করা আদেনপত্র।
·         কারো আমন্ত্রণে মালয়েশিয়া গেলে আমন্ত্রণপত্র বা রেফারেন্স লেটার।
·         বাংলাদেশে বসবাস করছেন অথচ বাংলাদেশী নন এমন আবেদনকারীর ক্ষেত্রে চাকরি এবং বাংলাদেশে থাকর অনুমতিপত্র দেখাতে হয়।

ভিসা ফি:
·         বাংলাদেশী পাসপোর্টধারীদের ক্ষেত্রে ৩,১০০ টাকা,
·         চীনা পাসপোর্টধারীদের ক্ষেত্রে ৩,৩০০ টাকা,
·         ভারতীয় পাসপোর্টধারীদের ক্ষেত্রে ৩,৮০০ টাকা,
·         অন্যান্য দেশের পাসপোর্টধারীদের ক্ষেত্রে, ,১০০ টাকা।

অন্যান্য:
ভিসা আবেদন সকাল ৮:৪৫ থেকে ১০:৩০ এই সময়ের মধ্যে জমা দিতে হয়।
ভিসা ডেলিভারীর সময় দুপুর ৩ টা থেকে বিকাল ৫ টা।
ভিসা আবেদনের পর ভিসা পেতে ১০ দিনের মত সময় লাগে।




পাসপোর্ট করার নিয়মাবলীঃ

আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার (আইসিএও) নীতিমালা অনুযায়ী এপ্রিল মাস থেকে যন্ত্রে পাঠযোগ্য পাসপোর্ট (মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট-এমআরপি) ও ভিসা চালুর বাধ্যবাধকতা করা হয়েছে। আইসিএও-এর শর্ত অনুসারে বাংলাদেশ সরকার যন্ত্রে পাঠযোগ্য পাসপোর্ট (এমআরপি) চালু করেছে। যেসব হাতে লেখা পাসপোর্ট এখনো চালু আছে, তা নবায়ন করা যাবে। এপ্রিলে চালু করার বাধ্যবাধকতা থাকলেও যারা আগের পাসপোর্ট ব্যবহার করছেন, তাঁদের পুরোনো পাসপোর্টেই চলবে ২০১৫ সাল পর্যন্ত।
প্রচলিত পাসপোর্টের মতোই দেখতে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি)। কেবল পার্থক্য হলো এই পাসপোর্টে থাকা তথ্য এয়ারপোর্টে থাকা কম্পিউটার পড়তে পারে । দেশের বাইরে যেতে বা প্রবাসীদের দেশে ফেরার সময় এয়ারপোর্টের ভোগান্তি এড়াতেই চালু করা হয়েছে এই পাসপোর্ট।

কিভাবে ফরম সংগ্রহ করবেন:
আগের মতোই ইন্টারনেট থেকে বিনামূল্যে ফরম সংগ্রহ করা যাবে। বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটেই (www.dip.gov.bd) এই ফরম পাওয়া যাবে। এ ছাড়া ঢাকাসহ দেশের ১০টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস থেকেও বিনামূল্যে সংগ্রহ করা যাবে এই ফরম। উল্লেখ্য, ওয়েবসাইটে প্রাপ্ত এমআরপির আবেদন ফরমটি নামিয়ে প্রিন্ট করে তাতে হাতে লিখতে হয়।

নতুন আবেদনপত্রে যা যা আছে:
চার পৃষ্ঠার এ আবেদনপত্রে আবেদনকারীকে নাম, বাবার নাম, মাতার নাম, তাদের পেশা, জাতীয়তা, জন্মস্থান, জন্ম তারিখ, জন্ম সনদপত্র নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা, যোগাযোগের তথ্য প্রদান করতে হবে। এসব তথ্য সঠিক এবং নির্ভূল ভাবে পূরণ করে আবেদনকারীকে নির্দিষ্ট জায়গায় স্বাক্ষর ও তারিখ লিখতে হবে। এ ছাড়া আবেদনকারীকে একটি ৫৫ × ৪৫ মিলিমিটার আকারের রঙিন ছবি (পাসপোর্ট সাইজ ছবি) ফরমে আঠা দিয়ে লাগানোর পর সত্যায়িত করতে হবে।ছবিটি এমনভাবে সত্যায়িত করতে হবে যেন সত্যায়নকারীর স্বাক্ষর এবং সীলমোহর এর অর্ধেক অংশ ছবির উপর আর বাকি অর্ধেক অংশ ফরমের কাগজে থাকে। এক্ষেত্রে, দুটি আবেদন ফরম পূরণ করে জমা দিতে হবে।

যারা সত্যায়িত করতে পারবেন:
আবেদন ফরমের সত্যায়ন করতে পারবেন- ১. সাংসদ ২. সিটি করপোরেশনের মেয়র, ডেপুটি মেয়র ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর ৩. গেজেটেড কর্মকর্তা ৪. বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ৫. উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ৬. পৌরসভার মেয়র ৭. বেসরকারি কলেজের শিক্ষক ৮. বেসরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ৯. দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক ১০. পৌর কাউন্সিলর ১১. রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ও স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা বা করপোরেশনের নতুন জাতীয় বেতন স্কেলের সপ্তম বা তদূর্ধ্ব গ্রেডের কর্মকর্তারা।

খরচ:
এমআরপির জন্য নতুন ফি নির্ধারিত হয়েছে। সাধারণ পাসপোর্টের জন্য তিন হাজার টাকা এবং জরুরি পাসপোর্টের জন্য ছয় হাজার টাকা ব্যাংকে জমা দিতে হবে। টাকা জমা দিতে হবে আগের মতোই সোনালী ব্যাংকের নির্ধারিত শাখায়। (টাকা জমা দেয়ার সময় আরো ১০ টাকা চায় VAT হিসেবে) টাকা জমা দেয়ার পর আপনাকে দেয়া রশিদের অংশে একটি নম্বর লিখে দিবে। এই নম্বরটি আপনার পাসপোর্ট ফরমের ক্রমিক নং ২৫ এ নিদিষ্ট শূন্যস্থানে বসাতে হবে। এরপর রশিদটি আপনার পাসপোর্ট ফরমের ১ম পাতার উপরের অংশে ডানদিকে আঠা দিয়ে সংযুক্ত করতে হবে।

যে সকল কাগজপত্র লাগবে:
সঠিকভাবে পূরণ করা আবেদন ফরমের সঙ্গে প্রার্থীকে আবেদনকারীর একটি রঙিন ছবি আঠা দিয়ে নির্দিষ্ট স্থানে লাগিয়ে দিতে হবে, সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম সনদপত্রের ফটোকপি। অপ্রাপ্তবয়স্ক (১৫ বছরের কম) আবেদনকারীর ক্ষেত্রে আবেদনকারীর বাবা ও মায়ের একটি করে রঙিন ছবিও লাগবে।

আবেদন পত্র জমা দেওয়ার আগে:
আবেদন পত্র জমা দেওয়ার আগেই তা নির্দিষ্ট আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তা এটি ভেরিফিকেশন বা যাচাই করবেন। আবেদপত্রটি ভেরিফিকেশন করানোর আগে এর সঙ্গে ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার রশিদটি আঠা দিয়ে আবেদন পত্রের সঙ্গে যোগ করে দিতে হবে। এ ছাড়া আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত ছবিটিও যথাযথ কর্মকর্তাকে দিয়ে সত্যায়িত করে নিতে হবে।ছবিটি এমনভাবে সত্যায়িত করতে হবে যেন সত্যায়নকারীর স্বাক্ষর এবং সীলমোহর এর অর্ধেক অংশ ছবির উপর আর বাকি অর্ধেক অংশ ফরমের কাগজে থাকে। পাশাপাশি জাতীয় পরিচয় পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপিটিও সত্যায়িত হতে হবে। যদি কারও জাতীয় পরিচয় পত্র না থাকে তাহলে পাসপোর্ট ফরমের তৃতীয় পৃষ্ঠায় নির্দিষ্ট স্থানে বসবাসরত এলাকার জনপ্রতিধি দ্বারা প্রত্যয়ন করিয়ে নিতে হবে। এমআরপির আবেদন ফরম সংগ্রহ ও জমা দেওয়া যাচ্ছে দেশের ১০টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে। প্রতিটি আঞ্চলিক অফিসের অধীনে রয়েছে কয়েকটি জেলা।